Header Ads

ডা. আবিদা সুলতানা | Dr. Abida Sultana

অতিরিক্ত ক্লান্তি, অনিয়মিত ঋতুস্রাব যেসব রোগের সংকেত দেয়, ডা আবিদা সুলতানা, Excessive fatigue, irregular menstruation signals diseases, Dr Abida Sult

ডা. আবিদা সুলতানার জন্ম ১৯৯৬ সালের ৯ জানুয়ারী, ঢাকা মোহাম্মদপুরের কাটাসুরে। বাবা বিএমএ আজিজ ও মা সুরাইয়া খানমের বড় মেয়ে আবিদা। তারা তিনবোন। আবিদা সুলতানার আদিনিবাস মাদারীপুর জেলার তৎকালীন কালকিনী উপজেলার (বর্তমানে ডাসার) পূর্ব মাইজপাড়া গ্রামে। তার দাদা জনাব সাহেব আলী ব্যাপারী অত্র এলাকাতে ধার্মিক ব্যক্তি হিসেবে সমাদৃত।


শৈশব : ডা. আবিদা সুলতানা বেড়ে উঠেছেন ঢাকা মোহাম্মদপুরের কাটাসুরে। ভাড়া বাসাতে। ওষুধ ব্যবসায়ী বাবা ও গৃহিনী মায়ের প্রথম সন্তান হিসেবে বেশ আদরেই বড় হয়েছেন। তার আরো দুজন বোন আছে।


পড়াশোনা : প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার হাতেখড়ি লিটন টিউটোরিয়াল স্কুলে। এরপর মোহাম্মদপুর গার্লস স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করে গোল্ডেন জিপিএ ফাইভ নিয়ে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে কৃতীত্বের সাথে পাশ করে ভর্তি হন ঢাকার অন্যতম সেরা বিদ্যাপিঠ বীরশ্রেষ্ঠ আব্দুর রউফ পাকলিক স্কুল এন্ড কলেজে। সেখান থেকে বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ ফাইভ নিয়ে কৃতিত্বের সাথে কলেজ জীবন শেষ করে প্রস্তুতি নেন মেডিকেল কলেজে ভর্তি হবার। পরিবারের বড় সন্তানের কাছে পরিবারের প্রত্যাশা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের প্রস্তুতি নিতে থাকেন। প্রথম চেষ্টাতে মেডিকেলে সুযোগ না পেলেও সুযোগ পেয়েছিলেন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে লক্ষ্য যখন চিকিৎসক হওয়া, তবে আর দমায় কে। দ্বিতীয় চেষ্টাতে সফল হয়ে ভর্তি হন রাজধানীর অন্যতম সেরা বেসরকারি মেডিকেল কলেজ পপুলার মেডিকেল কলেজে।  কৃতীত্বের সাথে শেষ করেন এমবিবিএস।



কর্মজীবন :

এমবিবিএস শেষ করে কর্মজীবন শুরু করেন শিক্ষকতা দিয়ে। ঢাকা কলেজ অব নার্সিং ইন্সটিটিউট, ডাইনামিক নার্সিং কলেজ, সাইক নার্সিং কলেজে শিক্ষাকতার অভিজ্ঞতা নিয়ে যোগ দেন জেড এইস শিকদার ওমেন্স মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে। বর্তমানে সেখানে কর্মরত আছে। স্ত্রী ও প্রসূতী বিদ্যাতে উচ্চতর ডিগ্রীর জন্য অধ্যায়ন করছেন। পাশাপাশি জেনারেল প্রাকটিসার হিসেবে নিয়মিত রুগী দেখেন ঢাকা মোহাম্মদপুরের সিটি হেলথ এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। তার অনলাইন প্লাটফর্মগুলোর মাধ্যমে অনলাইনেই নিয়মিত রোগী দেখেন।


বৈবাহিক জীবন :  ২০২১ সালের ২৮ মে ডা. আবিদা সুলতানা সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় লেখক, অনলাইন এ্যাকটিভিস্ট, সোশ্যাল মিডিয়ার পরিচিত মুখ শাহরিয়ার সোহাগ এর সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ও পারিবারিক পছন্দে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের পরিবারে আল্লাহর দেওয়া সবচে বড় উপহার  ফারিস্তা নামে একটা জান্নাতের ফুল আছে।  শাহরিয়ার সোহাগের পদাঙ্ক অনুসরণ করেই পরবর্তীতে ডা. আবিদা সুলতানা লেখালেখি চর্চাতেও মনোনিবেশ করেন।


লেখালেখি : ডা. আবিদা সুলতানার অনলাইন অনুসারীদের রোগ নিয়ে বিভিন্ন জিজ্ঞাসা ও অনুরোধে ২০২৩ সালে প্রকাশিত হয় স্বাস্থ্য পরামর্শ বিষয়ে তার প্রথম বই "আসুন সুস্থ থাকি"। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২৪ পাঠক চাহিদার কথা বিবেচনা করে প্রকাশিত হয় তার ২য় বই "মানসিক স্বাস্থ্য"। ২০২৫ সালে বিভিন্ন বয়সী শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে প্রকাশিত হয় তার ৩য় বই "সফলতার সূত্র"। প্রকাশিত বই ছাড়াও নিজস্ব ফেসবুক পেইজ, ওয়েবসাইট, ইউটিউব, এক্স হ্যান্ডেল, কুয়ারা একাউন্টের মাধ্যমে নিয়মিত আর্টিকেল লেখা ও ভিডিও কনটেন্টের মাধ্যমে রোগ নিয়ে জনসাধারণ কে সচেতন করার চেষ্টা করেন। 


দাতব্য : ব্যক্তিগত উপার্জনের একটা নির্দিষ্ট অংশ আবিদা-সোহাগ দম্পতী দাতব্য ও ধর্মীয় কাজে খরচ করেন। এর মধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দূর্যোগকালীন সহায়তা, ধর্মীয় জ্ঞান প্রচার, প্রসার, শীতবস্ত্র ইত্যাদি বেশ কিছু কার্যক্রম করেছে। তবে কি পরিমান অর্থ সহায়তা করেন এবং এই সহায়তা কাদেরকে দেন সেসব ব্যাপার তারা গোপন রাখেন। বিশ্বস্ত ও নির্দিষ্ট কিছু হাতের মাধ্যমে এই সহায়তাগুলো করা হয়।


Follow Me -

Facebook : Dr. Abida Sultana 

Youtube : Dr. Abida Sultana 

X : Dr. Abida Sultana 

tiktok : Dr. Abida Sultana 


No comments

Powered by Blogger.