Header Ads

পরীক্ষা লক্ষ্য না উপলক্ষ | ডা আবিদা সুলতানা

 

পরীক্ষা লক্ষ্য না উপলক্ষ, ডা আবিদা সুলতানা, Dr Abida Sultana, health, fitness, healthy life, সফলতার সূত্র, আসুন সুস্থ থাকি, মানসিক স্বাস্থ্য, asun sustho thaki, mental health

পরীক্ষাকে পড়া আয়ত্ত করার একটি বিশেষ উপলক্ষ মনে করতে হবে। পরীক্ষাকে পড়া-লেখার মূল লক্ষ্য মনে করা যাবে না। অন্যথায় সাময়িক পরিশ্রম করে কোন রকমে পরীক্ষা দেয়া হবে। আগেও পড়া-শোনার সাথে কোন সম্পর্ক থাকবে না এবং পরেও আয়ত্তকৃত পড়াগুলো ধরে রাখবার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে না। সুতরাং একজন আদর্শ ছাত্রের জন্য পরীক্ষাকে উপলক্ষ বানানো এবং সার্বক্ষণিক সাময়িক সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া অপরিহার্য।

 

পরীক্ষায় সফলতা লাভের উপায় সার্বক্ষণিক প্রস্তুতি : একজন আদর্শ ছাত্রকে তার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে এবং শ্রেষ্ঠত্বের স্বাক্ষর রাখতে হলে যেসব বিষয়ে যত্নবান হওয়া আবশ্যক। 

 

এক. আদর্শ ছাত্রের সর্বপ্রথম কাজ হল মনের মত এমন একজন শিক্ষাগুরু ঠিক করে নেয়া, যার সাথে তার আন্তরিক মিল রয়েছে এবং যার পরামর্শ সে নির্দ্বিধায় মেনে চলতে সক্ষম। সঠিক পথে অবিচল থাকার জন্য এর কোন বিকল্প নেই।

 

দুই. নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকা। নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকলে পরীক্ষার প্রস্তুতিকালীন সময়ের অভাবে অথবা ভুলে কোন একটি বিষয় ছুটে গেলে সে বিষয়টি যদি পরীক্ষায় আসে, তাহলে শিক্ষক থেকে শোনা বক্তবের আলোকে মোটামুটিভাবে তার উত্তর দেয়া সম্ভব হয়। অনুরূপভাবে প্রতি শুক্রবার আগের পড়াগুলো পড়ে নিজেকে ঝাঁলিয়ে নিতে হবে।  


ডা. আবিদা সুলতানার নতুন বই 'সফলতার সূত্র' রকমারি থেকে অর্ডার করতে ক্লিক করুন

তিন. রুটিন মাফিক পড়াশোনা করা। রুটিন মাফিক পড়াশোনা করলে পড়ালেখায় বরকত হয়। বাজে কাজ, বাজে কথা থেকে বেঁচে থাকা যায়। সর্বোপরি জীবন একটি শৃঙ্খলার মধ্যে চলে আসে। যা ভবিষ্যত উজ্জ্বল হওয়ার লক্ষণ। তবে রুটিন অবশ্যই শিক্ষাগুরুর নির্দেশনা অনুযায়ী হতে হবে।

 

চার. কোন পড়া বুঝতে না পারলে তা কোন সহপাঠি অথবা শিক্ষকদের নিকট থেকে বুঝে নেয়া। অন্যথায় পরীক্ষার প্রস্তুতিকালীন নিয়ে অনেক সময় নষ্ট হবে।

 

পাঁচ. নিজের কাছে সর্বদা একটি নোটবুক রাখা। যাতে পড়ার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সংক্ষেপে লিখে রাখবে। এক্ষেত্রে বইয়ের সংখ্যা অনুযায়ী নোটবুক ভাগ করে নেয়াই ভাল। এতে পরবর্তীতে খুঁজে পাওয়া সহজ হয়। নোট করার পর সময় সুযোগে মাঝে মধ্যে তাতে নজর বুলাবে।

ছয়. তোমার ক্লাসের পড়ার জন্য যে কয়টা ভাষায় হাতের লেখা আছে, তা নিয়মিত চর্চা করতে হবে। সর্বাধিক নম্বর পেতে হলে সুন্দর হাতের লেখার বিকল্প নেই। হাতের লেখা সুন্দর হলে শিক্ষকরা তোমার খাতা দেখার সময় কিছুটা হলেও উদার থাকবে। 

 

সাত. প্রত্যেক বিষয়ের পর্যাপ্ত পরিমাণ পুরনো প্রশ্ন সংগ্রহ করে নিয়মিত তার উত্তর অনুশীলন করা। তারপর কোন একটি প্রশ্ন নির্বাচন করে তার উত্তর কী হতে পারে তা সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা। এরপর ভাল ছাত্র বা কোন শিক্ষককে দেখিয়ে ভুল-ভ্রান্তিগুলো সংশোধন করা। এক্ষেত্রে যেসব বিষয় কঠিন বা সহায়ক বইয়ে যেগুলোর উত্তর অগোছালো-এলোমেলো দেয়া আছে সেসব প্রশ্নের উত্তর লেখাকে প্রাধান্য দেয়া। কারণ একাজ এখন না করা হলে পরীক্ষাকালীন বহু সময় নষ্ট হবে।

 

আট. বইয়ের পড়াগুলো এমনভাবে আয়ত্ত করা যে, সময়ের অভাবে যদি পড়াগুলো প্রস্তুতিকালীন সময়ে নাও পড়া যায়, তাহলে অন্তত পরীক্ষায় আসলে যেন আগের পড়ার উপর নির্ভর করে উত্তর দেয়া সম্ভব হয়।

ডা. আবিদা সুলতানা এখন নিয়মিত রোগী দেখছেন সিটি হেলথ সার্ভিসেস লিঃ এন্ড সিটি হাসপাতালে। প্রতি শনি থেকে বৃহস্পতিবার, বিকাল ৫ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত। ঠিকানা - ৭৭২/১-এ, বসিলা রোড,  ময়ূরভিলা সংলগ্ন, মোহাম্মদপুর বাসস্টান্ড, ঢাকা। সিরিয়ালের জন্য কল করুন : ০১৭৪৫৬৭৬৯২৯

ডা. আবিদা সুলতানা এখন নিয়মিত রোগী দেখছেন সিটি হেলথ সার্ভিসেস লিঃ এন্ড সিটি হাসপাতালে।
প্রতি শনি থেকে বৃহস্পতিবার, বিকাল ৫ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত। ঠিকানা - ৭৭২/১-এ, বসিলা রোড,
ময়ূরভিলা সংলগ্ন, মোহাম্মদপুর বাসস্টান্ড, ঢাকা। সিরিয়ালের জন্য কল করুন : ০১৭৪৫৬৭৬৯২৯

Follow Me -

Facebook : Dr. Abida Sultana 

Youtube : Dr. Abida Sultana 

X : Dr. Abida Sultana 

tiktik : Dr. Abida Sultana 


No comments

Powered by Blogger.