Header Ads

রমজানে স্বাস্থ্য সচেতনতা || Health Awareness in Ramadan || Dr. Abida Sultana

 

রমজানে স্বাস্থ্য সচেতনতা || ডাঃ আবিদা সুলতানা

পবিত্র রমজান মাসে সকল রোজাদারদের খাবার গ্রহণের সময়সূচিতে পরিবর্তন হয়ে থাকে। সারাদিন রোজা রাখার পর কী ধরনের খাবার স্বাস্থ্যপযোগী তা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না। অভ্যাসের বৈচিত্র থাকলেও সুস্থতার জন্য প্রত্যেকেরই মোটামুটি ক্যালরির মান বজায় রাখা উচিত।

 

রমজানে স্বাস্থ্য সচেতনতা যা করণীয়  :  

*  বেশি বেশি পানি পান করা:

গরমে লম্বা সময় রোজা থাকার কারণে শরীরে পানিশূন্যতার ঝুঁকি থাকে। তাই ইফতারে এবং পরবর্তী সময়ে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। বেশি চিনিযুক্ত পানীয় এবং প্রক্রিয়াজাত ফলের রস না খেয়ে বরং এ সময় লেবুপানি, ডাবের পানি এবং বাড়িতে তৈরি ফলের রস পান করা ভালো। রসালো ফলমূল, শসা, টমেটো ইত্যাদি পানিযুক্ত সবজিও শরীরের পানিশূন্যতা পূরণ করতে সাহায্য করবে। 

 

* ভাজা পোড়া খাওয়া থেকে বিরত থাকা:

ইফতারে প্রচলিত পেয়াঁজু, ছোলা, ঘুগনি, চপ, কাবাব, বেগুনি ইত্যাদি বেশির ভাগ খাবারই তেলে ভাজা এবং অতি ক্যালরিযুক্ত। রোজা রেখে এইসব খাবার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই খাবারে যত কম তেল ব্যবহার করা যায় তত ভালো। তেল এড়ানোর জন্য ভাজা ছোলাবুট না খেয়ে সেদ্ধ বা পানিতে ভেজানো কাঁচা ছোলা খেতে পারেন। ভাজা খাবারের বদলে মাঝে মাঝে চিড়া দই, সেদ্ধ নুডলস বা পাস্তা, নরম খিচুড়ি, ওটমিল ইত্যাদি খেতে পারেন। 

 

*  পরিপূর্ণভাবে সেহরি গ্রহণ করা: 

সেহরি না খেয়ে রোজা রাখার অভ্যাস মোটেও ভালো নয়। শেষ রাতে শর্করা বা ভাত-রুটির সঙ্গে আমিষ খাওয়া উচিৎ। এ সময় পূর্ণ আহার করতে হবে। দুধ ও খাওয়া যেতে পারে। এটা দিনের প্রধান খাবার, অনেকটা দুপুরের খাবারের মতো।



রমজানে স্বাস্থ্য সচেতনতা || ডাঃ আবিদা সুলতানা  
Health Awareness in Ramadan || Dr. Abida Sultana

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিন।

ডাঃ আবিদা সুলতানা স্বাস্থ্য পরামর্শ বিষয়ক বই আসুন সুস্থ থাকি  

No comments

Powered by Blogger.