Header Ads

নিউমোনিয়া || Pneumonia || Dr. Abida Sultana

 

নিউমোনিয়া  || ডাঃ আবিদা সুলতানা, Pneumonia || Dr. Abida Sultana

গ্রিক নিউমন শব্দ থেকে নিউমোনিয়া শব্দের উৎপত্তি। গ্রীক ভাষায় নিউমন শব্দের অর্থ লাং বা ফুসফুস। ফুসফুসের অভ্যন্তরে অবস্থিত অতি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বায়ুথলি বা এলভিওলি আক্রান্ত হওয়ার ফলে ফুসফুসের অভ্যন্তরভাগ স্ফীত হওয়ার নাম নিউমোনিয়া ভাইরাস অথবা ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ জনিত কারণে নিউমোনিয়া হয়।

কাশি, বুকে ব্যথা, জ্বর এবং শ্বাস গ্রহণে কষ্ট হওয়া নিউমোনিয়ার অন্যতম লক্ষণ। এক্সরে এবং স্পুটাম কালচারের মাধ্যমে নিউমোনিয়া সনাক্ত করা হয়। কোনো কোনো নিউমোনিয়া প্রতিরোধে এখন টিকা পাওয়া যায়। অভ্যন্তরীণ কারণে উপর নিউমোনিয়ার চিকিৎসা নির্ভর করে। ব্যাকটেরিয়া ঘটিত  নিউমোনিয়ার অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা করা হয়। তবে তীব্রভাবে আক্রান্ত রোগীকে সাধারণত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

প্রতিবছর সারা বিশ্বে প্রায় ৪৫ কোটি মানুষ নিউমোনিয়া আক্রান্ত হয়ে যা বিশ্ব জনসংখ্যা শতাংশের সমান। রোগে প্রতিবছর ৪০ লাখ লোক মৃত্যুবরণ করে, যার অধিকাংশই উন্নয়নশীল বিশ্বের অধিবাসী। বিশ্বের নিউমোনিয়া এখনো শিশু-কিশোর, অতি বয়স্ক এবং দীর্ঘমেয়াদী রোগীদের মৃত্যুর কারণ হয়ে আছে। আক্ষরিক অর্থেই অসুস্থ, বয়স্ক বিশেষ করে অন্য রোগের সাথে নিউমোনিয়া আক্রান্ত রোগীদের মৃত্যু একমাত্র পথ।

নিউমোনিয়া মানব ইতিহাসে একটি অতি প্রাচীন রোগ। যীশুখ্রীষ্টের জন্মে ৪৬০ বছর পূর্বে আজ থেকে প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক হিপোক্রিটিস নিউমোনিয়ার কথা বলে গেছেন। হিপোক্রিটিস নিউমোনিয়াকে অতি প্রাচীন অসুখ বলে বর্ণনা করেছেন। চিকিৎসার বিজ্ঞানী মেমো (১১৩৫- ১২০৪ খ্রিঃ) ভীষণ জ্বর, বুকের পাশের তীব্র ব্যথা, ঘন ঘন শ্বাস, নাড়ীর দ্রুত গতি এবং কাশিকে নিউমোনিয়া লক্ষণ বলে বর্ণনা করেছেন। নিউমোনিয়ার আধুনিক বর্ণনার সাথে তাদের বর্ণনা হুবহু মিল খুঁজে পাওয়া যায়। ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে চিকিৎসা বিজ্ঞানী এডউইন ফ্লেবস নিউমোনিয়ায় মৃত একজন রোগীর শ্বাসনালীতে নিউমোনিয়া জীবাণুর সন্ধান পান। তাঁর এটি আবিষ্কারের পর বিষয়ে গবেষণা করে নিশ্চিত হওয়া যায় যে একাধিক রোগের কারণে নিউমোনিয়া হতে পারে।

ডাঃ আবিদা সুলতানার স্বাস্থ্য পরামর্শ বিষয়ক বই আসুন সুস্থ থাকি https://www.rokomari.com/book/280680/asun-sustho-thaki

ডাঃ আবিদা সুলতানার স্বাস্থ্য পরামর্শ বিষয়ক বই আসুন সুস্থ থাকি


মর্ডান মেডিসিনের জনক বলে খ্যাত স্যার ইউলিয়াম ওসলার নিউমোনিয়ার কারণে ব্যাপক মৃত্যু এবং বিকলাঙ্গতার বিষয়টি অনুধাবন করে ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দের নিউমোনিয়াকে 'ক্যাপ্টেন অফ দি মেন অব ডেথ' বলে আখ্যায়িত করেন। কারণ ওই সময় নিউমোনিয়ার মৃত্যুর হার যক্ষ্মার মৃত্যুর হার অতিক্রম করেছিল। তিনি নিউমোনিয়াকে বৃদ্ধদের বন্ধু বলে অভিহিত করেন। কারণ, অন্যান্য রোগের তুলনায় নিউমোনিয়া আক্রান্ত রোগীরা অতিদ্রুত মৃত্যুবরণ করেন এবং নিউমোনিয়া তাদের মৃত্যু যন্ত্রণা থেকে রেহাই দেয়।

বিংশ শতাব্দীতে চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রভূত উন্নয়নে নিউমোনিয়ার প্রাদুর্ভাব ব্যাপক হারে হ্রাস পায়। পেনিসিলিন এবং অন্যান্য এন্টিবায়োটিক শিশুদের জন্য নানা ধরনের টিকা আবিষ্কার, আধুনিক শৈল চিকিৎসার উন্নতি ইনভেনসিভ কেয়ারের ব্যবস্থার ফলে নিউমোনিয়ার মৃত্যুর হার ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

নিউমোনিয়া একটি সাধারণ অসুখ, বিশ্বের সর্বত্র হতে দেখা যায়। পাঁচ বছরের কম বয়স্ক শিশু থেকে ৭৫ বয়সের বেশি বয়স্ক বৃদ্ধরা রোগে বেশি মারা যায়। উন্নত বিশ্বের তুলনায় উন্নয়নশীল বিশ্বে এই রোগের প্রাদুর্ভাব প্রায় গুন বেশি। সংক্রামক নিউমোনিয়ায় প্রতি বছর প্রায় ২০ কোটি লোক আক্রান্ত হয়। ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুর প্রধান কারণের মধ্যে নিউমোনিয়া ছিল অষ্টম স্থানে।

প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী সংক্রামক নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা হাজার শত কোটি ডলার ব্যয় হয়। অন্যান্য অনুমান এর চেয়ে বেশি। এক হিসেবে দেখা গেছে ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউমোনিয়া আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার ব্যয়ের পরিমাণ ছিল হাজার কোটি ডলার। যুক্তরাষ্ট্রে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত একজন রোগীর হাসপাতালে চিকিৎসার খরচ ১৫ হাজার ডলারের উপরে। জরুরি ওয়ার্ডে একজন নিউমোনিয়া রোগের পরামর্শ ব্যয় প্রায় হাজার ডলার এবং ঔষধ খরচ আনুমানিক ৬৬ ডলার। ইউরোপের প্রতি বছর নিউমোনিয়া চিকিৎসার ব্যয় হয় প্রায় এক হাজার কোটি ইউরো।

 

লক্ষণ:

সংক্রামক নিউমোনিয়া রোগীদের কফ যুক্ত কাশি, জ্বরের সাথে ঠান্ডা জনিত কাঁপুনি, ঘন ঘন শ্বাস, দীর্ঘ শ্বাস গ্রহণের সময় বুকের মধ্যে ফলার মত তীব্র ব্যথা এবং নিঃশ্বাসের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে দেখা যায়। বয়স্কদের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দেয় নিউমোনিয়া উল্লেখযোগ্য লক্ষণ। পাঁচ বছরের কম বয়সের শিশুদের কাশি ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস এবং শ্বাস গ্রহণ কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অন্যান্য রোগের জ্বর হয় বিধায় জ্বরকে সাধারণত নিউমোনিয়া রোগের বিশেষ লক্ষণ বলে গণ্য করা যায় না। মাসের কম বয়স্ক শিশুদের প্রায় কাশি হতে দেখা যায়। অন্যান্য লক্ষণের মধ্যে চামড়ারই লালচে দাগ, পিপাসা হ্রাস, খিঁচুনি, অনবরত বমি, খুব জ্বর অথবা জ্ঞান হারানোর উপক্রম হয়। ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়ার লক্ষণ এই ধরনের হয়ে থাকে। অন্যান্য লক্ষণের মধ্যে পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, বিভ্রান্তি, লালচে বা রক্ত যুক্ত কফ দেখা দিতে পারে।


কারণ

সাধারণত ব্যাকটেরিয়া ভাইরাসজনিত সংক্রমণের ফলে নিউমোনিয়া হয়ে থাকে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ফাঙ্গাস প্যারাসাইটের আক্রমণে নিউমোনিয়া হতে পারে। তবে খুব কম ক্ষেত্রে ফাঙ্গাস প্যারাসাইটের আক্রমণে নিউমোনিয়া হয়ে থাকে। এসপিরেশন এবং ঠান্ডাজনিত কারণে নিউমোনিয়া হতে পারে এছাড়াও আরো অনেক ধরনের নিউমোনিয়া আছে যা সঠিক কারণ অজ্ঞাত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ফুসফুসের অন্তর্নিহিত কারণে নিউমোনিয়া হতে পারে।

 

রোগ নির্ণয়:

শারীরিক লক্ষণাদি এবং বুকের এক্সরে এর মাধ্যমে সাধারণত নিউমোনিয়া নির্ণয় করা হয়। তবে নিউমোনিয়া অন্তর্নিহিত কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া খুব কঠিন।

এমন কোনো নির্দিষ্ট পরীক্ষা নেই যার মাধ্যমে জীবাণুঘটিত বা জীবাণুঘঠিত নিউমোনিয়া নয় সে সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কয়েকটি লক্ষণের উপর ভিত্তি করে শিশুদের নিউমোনিয়ার সংজ্ঞা দিয়েছে। সেগুলো হলো কাশি, শ্বাসকষ্ট, শ্বাস-প্রশ্বাসে দ্রুতগতি, নিঃশ্বাসে নেওয়া সময় বুক নিচের দিকে ডেবে যাওয়া অথবা নিম্নমুখী হওয়া, অসচেতনতা বা সচেতনতার অভাব। নিঃশ্বাসে প্রতি দুই মাসের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে প্রতি মিনিটে ৬০ এর বেশি। দুই মাস থেকে এক বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে ৫০ এবং থেকে বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে ৪০ বার নির্ধারণ করা হয়েছে। বড়দের ক্ষেত্রে শরীরের অন্যান্য উপসর্গ ঠিক থাকলেও স্বল্পমাত্রায় নিউমোনিয়া কোন পরীক্ষা নিরীক্ষার প্রয়োজন হয় না। যেসব রোগীকে হাসপাতালে নেওয়া দরকার তাদের ক্ষেত্রে পালস অক্সিমেট্রি (শ্বাস প্রশ্বাস মাপার এক ধরনের যন্ত্র), বুকের এক্সরে এবং রক্তের বিভিন্ন পরীক্ষা যেমন: সিবিসি, সিরাম ইলেকট্রোলাইটস, সি-রিএ্যাকটিভ প্রোটিন লেভেল এবং লিভার ফাংশন টেস্ট করার সুপারিশ করা হয়। চিকিৎসা দেওয়ার পরেও যে সব রোগীর অবস্থানের কোন পরিবর্তন হয় না তাদের ক্ষেত্রে স্পুটাম কালচার এবং যেসব রোগের কফ যুক্ত পুরনো কাশি আছে তাদের ক্ষেত্রে মাইকোব্যাকটোরিয়ামুরা টিউবারকুলোসিস কালচারের কথা বিবেচনা করা হয়ে যেতে পারে।

সিওপিডি, এ্যাজমা,পালমুনারি এডেমা, ব্রঙ্কিএকটেসিস, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং পালমুনারি এম্বোলি রোগের লক্ষণাদির সাথে নিউমোনিয়ার কিছু কিছু মিল থাকলেও এসব রোগের নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা নিউমোনিয়া থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। যেমন- এ্যাজমা সিওপিডির ক্ষেত্রে বুকের মধ্যে শোঁ শোঁ শব্দ হওয়া, পালমুনারি এডেমার ক্ষেত্রে ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রামের অস্বাভাবিকতা, ক্যান্সার ব্রঙ্কিএকটেসিসের ক্ষেত্রে তীব্র বুকে ব্যথা ঘন ঘন নিঃশ্বাস শ্বাসকষ্ট।

 

প্রতিরোধ:

বিভিন্ন রোগ বিরোধী টিকা দান, পরিবেশ দূষণ এবং অন্যান্য স্বাস্হ্য সমস্যার সঠিক চিকিৎসা প্রদান নিউমোনিয়া প্রতিরোধের অন্যতম উপায়। ধারণা করা হয়, বিশ্বব্যাপী যথাযথ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারলে অন্যূন্য লাখ শিশুকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচানো যায়। এছাড়া বিশ্বব্যাপী নিউমোনিয়া সঠিক চিকিৎসা চালু করা গেলে আরো লাখ শিশুর মৃত্যু রোধ করা সম্ভব।

 

ব্যবস্থাপনা:

ওরাল এন্টিবায়োটিক, বিশ্রাম সাধারণ ব্যথানাশক ঔষধ এবং প্রচুর তরল জাতীয় খাবার নিউমোনিয়া সারিয়ে তুলতে যথেষ্ট। তবে যাতে স্বাস্থ্যগত অন্য সমস্যা আছে, যারা বয়স্ক এবং যাদের লক্ষণীয় শ্বাসকষ্ট আছে তাদের ক্ষেত্রে আরো উন্নত চিকিৎসা প্রয়োজন। কিন্তু নিউমোনিয়ার লক্ষণের অবনতি এবং বাড়িতে চিকিৎসা অবস্থার উন্নতি না ঘটলে রোগীকে হাসপাতালে পাঠানোই উত্তম।

ব্যাকটেরিয়াজনিত নিউমোনিয়া এন্টিবায়োটিক প্রয়োগে ভালো ফল পাওয়া যায় তবে এন্টিবায়োটিক নির্বাচনের ক্ষেত্রে আক্রান্ত রোগীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য যেমন- বয়স, স্বাস্থ্যগত অবস্থা এবং কোথা থেকে কেমন করে আক্রান্ত হয়েছে সেসব বিষয় বিবেচনায় আনতে হবে। নিউমোনিয়া চিকিৎসায় যেসব এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হলো ডক্সিসিলিন, ক্লারিথ্রোমাইসিন অথবা এরিথ্রোমাইসিন এবং এমোক্সিসিলিন ইত্যাদি। শিশুদের স্বল্প মাত্রা এবং মধ্যম মাত্রার নিউমোনিয়া চিকিৎসায় এমোক্সিসিলিন ব্যবহার করা হয়। সাধারণত থেকে ১০ দিনের চিকিৎসা নিউমোনিয়া ভালো হয়ে যায় তবে থেকে দিনের চিকিৎসা একই ধরনের ফল পাওয়া যায় বলে অনেক প্রমাণ পাওয়া গেছে। হাসপাতাল থেকে অর্জিত নিউমোনিয়া চিকিৎসায় তৃতীয় চতুর্থ জেনারেশনের ঔষধ যেমন সেফালোসপেরিন, কারনোমাইসিন, ফ্লোরোকুইনোলন, এমিনোগ্লাইকো-সিডার এবং ব্যাকনোমাইসিন দিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। এসব এন্টিবায়োটিক প্রায় শিরার মধ্যে প্রয়োগ করা হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের ৯০% প্রাথমিক এন্টিবায়োটিকে ভালো হয়।

ভাইরাস জনিত নিউমোনিয়া চিকিৎসার ক্ষেত্রে এটুকু বলা যায়, অধিকাংশ ভাইরাসনাশক ঔষধ আবিষ্কৃত না হওয়ার কারণে ধরনের নিউমোনিয়া চিকিৎসায় নির্দিষ্ট কোন ঔষধের সুপারিশ করা হয় না। এসপিরেসনজনিত নিউমোনিয়া রোগীর হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা ব্যবস্থা করাই ভালো। ব্যাকটেরিয়াজনিত অধিকাংশ নিউমোনিয়া থেকে দিনের চিকিৎসায় নিরাময় হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ দূর করতে কয়েক সপ্তাহ লেগে যেতে পারে। এক্সরেতে ধরা পড়ে ত্রুটি সপ্তাহের মধ্যে সম্পূর্ণ ভালো হয়। বয়স্ক এবং ফুসফুসের অন্যান্য সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের সুস্থ হতে ১২ সপ্তাহের বেশি সময় লাগতে পারে। বয়স্ক এবং অন্যান্য সমস্যা যেমন এমফায়সিমা, ফুসফুসের ফোঁড়া , ব্রাঙ্কিএকটেসিস এবং তীব্র শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত নিউমোনিয়া রোগীদের চিকিৎসায় জটিলতা দেখা দিতে পারে।


আরো পড়ুন যক্ষ্মারঝুঁকি কাদের বেশি

 

নিউমোনিয়া  || ডাঃ আবিদা সুলতানা || Pneumonia || Dr. Abida Sultana

No comments

Powered by Blogger.